Bangiya_Sahitya_Parisad.jpg
Description Bangiya Sahitya Parisad.jpg |
English:
6th December 1908 foundation ceremony of
Vangiya Sahitya Parishad
বাংলা:
টাউন স্কুলের কাছে জমায়েত বাংলার জ্ঞানীগুণী মনীষীরা। সেখান থেকে সকলে পায়ে হাটা শুরু করলেন, থামলেন এসে তখনকার আপার সার্কুলার রোড আর হালসিবাগানের কোনায়। সেখানে তখন মাথা তুলেছে এক নতুন স্থাপত্য, বাঙালির জাতীয়তাবাদী প্রকেল্পর পীঠস্থান,
বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষৎ
। ১৯ অগ্রহায়ণ ১৩১৫(6th December 1908) যে তারই গৃহপ্রবেশ ছিল। ১৩৭/১ কর্নওয়ালিশ িষ্ট্রটের ভাড়াবাড়ি থেকে স্থানান্তর ঘটল নিজেদের বাড়িতে, পরিষদের বয়স তখন ১৫। কাশিমবাজারের মহারাজা মণীন্দ্রচন্দ্র নন্দী ১৯০১-এই সাত কাঠা জমি পরিষদের পাচ জন ট্রািস্টর নামে রেজিিষ্ট্র করে দেন। জমি পাওয়া যতটা সহজ হয়েছিল, বাড়ি তৈরি ছিল ততটাই কঠিন। মার্টিন কোম্পানির এিস্টমেট সাধ্যের বাইরে, শেষে তাদের কাছ থেকে থর্নটন-এর করা নকশা ৩৫০ টাকায় কিনে নিল পরিষৎ। দোতলার টাকা দিলেন লালগোলার রাজা যোগীন্দ্রনারায়ণ রায়। গৃহপ্রবেশ হল ১৯, প্রবেশ উৎসব ২১ অগ্রহায়ণ (৬ ডিসেম্বর ১৯০৮)। রবীন্দ্রনাথ তখন পরিষদের সহ-সভাপতি। গৃহপ্রবেশের দিন তিনি থাকতে পারেননি, কিন্তু উৎসবে ছিলেন। বস্তুত লোকারণ্যের ফলে পরিষদের দুটি তলাতেই আলাদা সভা হয়েছিল। দোতলায় সভাপতিত্ব করেন পরিষৎ সভাপতি সারদাচরণ মিত্র, একতলায় রবীন্দ্রনাথ। পরিষদের গৃহপ্রবেশ উপলক্ষে িদ্বজেন্দ্রলাল রায় লিখেছিলেন, ‘আজি গো তোমার চরণে জননি! আনিয়া অর্ঘ্য করি মা দান।’ গানটি সে দিন তার ইভনিং ক্লাবের সদস্যদের নিয়ে গেয়েছিলেন তিনি।৭ ডিসেম্বর (২১ অগ্রহায়ণ) শতবর্ষপূর্তি উৎসব পালিত হবে সাহিত্য পরিষদে। কলকাতা পুরসভার অর্থানুকূল্যে বাড়িটি অনেকটাই পুরনো চেহারা ফিরে পেয়েছে, মর্যাদা পেয়েছে প্রথম সারির হেরিটেজ ভবনেরও। শতবার্ষিকী ফলক উেন্মাচন করবেন বিদেশমন্ত্রী প্রণব মুখোপাধ্যায়, প্রকাশিত হবে দুর্লভ রচনা ও চিত্র সংবলিত স্মরণিকাও। শোনা যাবে িদ্বজেন্দ্রলালের সেই গানটি। সঙ্গের ছবিতে শতবর্ষ পূর্বের গৃহপ্রবেশ অনুষ্ঠানে সমবেত বিশিষ্ট জনেরা।
|
||||
Date | |||||
Source | http://www.anandabazar.com/archive/1081201/1kar1.jpg | ||||
Author | None | ||||
Permission
( Reusing this file ) |
|